সহপাঠ্যক্রমিক কার্যাবলী

প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সার্বিক চরিত্র গঠনে সহপাঠ্যক্রমিক কার্যাবলীর গুরুত্ব অপরিসীম। সারা বছর বিভিন্ন সময়ে নিম্নলিখিত সহপাঠক্রমিক কার্যক্রমসমুহ পড়াশুনার সাথে সাথে চালানোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। সংশ্লিষ্ট সকল শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী প্রতিষ্ঠানের সহপাঠক্রমিক কার্যক্রমে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্ব ও কর্তব্যসমূহ পালন করেন। এ সমস্ত সহপাঠক্রমিক কার্যক্রম শিক্ষার্থীদেরকে একজন সচেতন, শারীরিকভাবে যোগ্য ও মানসিকভাবে ভারসাম্যপূর্ণ মানুষে পরিণত হতে সাহায্য করবে ।

জাতীয় ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দিবস উদযাপন:

শিক্ষার্থীদের সুনাগরিক ও তাদের মাঝে দেশপ্রেম, জাতীয়তাবোধ, ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধ জাগিয়ে তোলার জন্য বিভিন্ন জাতীয় দিবস যথাযথ মর্যাদার সাথে উদ্যাপনের আয়োজন করা হবে। স্কুল পর্যায়ের ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে উন্মুক্ত আলোচনা, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা, চিত্রাংকন, ধর্মীয় ও অন্যান্য কর্মকান্ডের মাধ্যমে দিবস সমূহ উদযাপন করা হবে ।

বার্ষিক শিক্ষা সফর/ বনভোজন:

শিক্ষা সফর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার একটি অংশ। পাঠ্যপুস্তকের বাইরে জ্ঞান অর্জনের উদ্দেশ্যে শিক্ষা সফর অনুষ্ঠিত হয়। শিক্ষার্থীদের নির্মল আনন্দ ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহ পরিদর্শনের মাধ্যমে শিক্ষা সফর ও বনভোজনের কার্যক্রম একই সাথে সম্পন্ন করা যেতে পারে। এ সকল কার্যক্রম নিম্নে বর্ণিত শ্রেণিভিত্তিক করার ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ছাত্র-ছাত্রীদের বিদায়: শিক্ষার্থীদের পিএসসি/এসএসসি পরীক্ষার পূর্বে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বিদায় দেয়া হবে। বিদায়ের সময় বই/শিক্ষা সামগ্রী/ক্রেস্ট উপহার হিসাবে দেয়া হবে।

বর্তমানে অত্র এলাকার আর্থ সামাজিক বাস্তবতা বিবেচনায় রেখে পরিচালনা পর্ষদের পূর্ণাঙ্গ সভায় অভিভাবক প্রতিনিধির মতামতকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে শিক্ষার্থীদের বেতন নির্ধারিত করা হয় । বেতন নির্ধারিত করার পূর্বে একাধিক কমিটি বিভিন্নভাবে পর্যালোচনাপূর্বক একটি প্রস্তাবিত বেতন কাঠামোপরিচালনা পর্ষদে উপস্থাপনা করে । প্রস্তাবিত এই বেতন কাঠামো পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক সকলের মতামতের ভিত্তিতে নির্ধারণ করা হয় ।

পরিশেষে সকলের মঙ্গল কামনা করে শেষ করছি ।